প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ স্টাফ রিপোর্টার: নারায়নগঞ্জ সদর থানা এবং ফতুল্লা থানায় একাধিক মাদক মামলা থাকা সত্তেও পুলিশের হাতের নাগালে রয়ে যায় সোহেল।প্রতিবারই পুলিশ কাছে আটক হয়ে মোটা অংকের উৎকোচ দিয়ে ছাড়া পেয়ে যায় সোহেল ওরফে বাইট্টা সোহেল।নারায়ণগঞ্জের কাশিপুর সহ জেলার বিভিন্ন জায়গা এবং মুন্সিগঞ্জ জেলায় বিশাল সিন্ডিকেট তৈরী করে চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসায় ও নৌ পথে ডাকাতি এবং নারায়নগঞ্জ জেলার শীর্ষ্য মাদক ডিলার রাহাদের ছোট ভাই বলে পরিচয় দিয়ে বেড়াচ্ছে।
সোহেল ওরফে বাইট্টা সোহেল কাশিপুর ফকির বাড়ির মাদ্রাসা এলাকার সামাদ মিয়ার ছেলে এবং মাদক সম্রাট রাহাদের পার্টনার। এলাকাবাসীর অভিযোগ বারবার পুলিশ সোহেলকে ধরলেও টাকা খেয়ে ছেড়ে দিচ্ছে।নারায়নগঞ্জ সদর মডেল থানা,ফতুল্লা মডেল থানা এবং গোয়েন্দা শাখায় একাধিক সোহেলের নামে মামলা রয়েছে।ইতিমধ্যে জেলা গোয়েন্দা শাখার উপ- পরিদর্শক মাজহারুল ইসলাম,আরিফুল ইসলাম এবং নারায়নগঞ্জ সদর মডেল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক সামসুদ্দীন সোহেলকে গ্রেফতার করে।
এলাকার উঠতি বয়সের গরীব যুবকদের টার্গেট করে টাকার লোভ দেখিয়ে তাদের দিয়ে মাদক ব্যবসা করাচ্ছে এবং স্কুল কলেজগামী ছেলেদের হাতে তুলে দিচ্ছে মাদক।মাদকের ফলে উঠতি বয়সের যুবকদের ভবিষ্যৎ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকটা দুশ্চিন্তায় অভিভাবকরা।তারা নারায়নগঞ্জ জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারের কাছে অনুরোধ করেন কাশিপুরের মাদক ব্যবসায়ী সোহেলকে গ্রেফতারের জন্য ।
নারায়ণগঞ্জের শীষ নৌ ডাকাত সোহেল এখন ফেন্সিডিলের ডিলার সে কাশিপুর থেকে শুরু করে মুন্সিগঞ্জ তার বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি করে তুলেছে তার আছে ডাকাতদের সাতে আতাত সে নিজেকে যাহীর করার জন্য রাহাদের কাছের ছোট ভাই পরিচয় দেয় রাহাদ হলো নারায়ণগঞ্জের জেলার মাদক ডিলার আরও জানাযায় যে রাদের নামে ফতুল্লা থানায় মাকদ মামলা আছে কয়েক বছর আগে জামতলা এলেকার এম পি গলির পাসের একটি বিল্ডিং থেকে বিয়ার বিদেশী ও এক তরুণ তরুণীর জামা সহ রাহাদের ব্যবহার কিত সাদা রং একটি প্রেরাইবেট সহ তিনজন কে আটক করা হয়েছিল।