প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ না’গঞ্জ ডিপিডিসি’র পূর্ব জোনে বিদ্যুতের ওভারলোডের কারনে যত্রতত্র ভাবে টান্সমিটার জ্বলছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর ট্রান্সমিটার জ্বলা বন্ধে মাঠে নেছেন তত্বাবধায়ক প্রকৌশলি মোঃ কামাল হোসেন। খোজ নিয়ে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ ডিপিডিসি’র পূর্ব জোন এলাকায় অপরিকল্পিত ভাবে ট্রান্সমিটার বসানোর কারনে কিছু দিন পরপর জ¦লে যাচ্ছে।
নিয়মতান্ত্রিক ছাড়া আবাসিক ও বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ায় অতিরিক্ত লোডের কারনে ট্রান্সমিটার জ¦লছে। ডিপিডিসির কিছু অসাধু ইঞ্জিনিয়ার বিদ্যুতের তার টানানোর ভয়ে যেখানে সেখানে ট্রান্সমিটার বসিয়ে সরকারের কোটি কোটি টাকা ক্ষতি সাধন করছে। অথচ এসকল ট্রান্সমিটার গুলো তার টেনে সঠিক যায়গায় পরিকল্পিত ভাবে বসালে সরকারের কোটি কোটি টাকা গচ্চা যায়না বলে জানান একজন ভুক্তভুগি গ্রাহক।
এমনই হাজারো অভিযোগের ভিক্তিতে নারায়ণগঞ্জ সার্কেলের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলি মোঃ কামাল হোসেনের কঠর নির্দেশনায় পূর্ব জোনের নির্বাহী প্রকৌশলি মোঃ গোলাম মোর্শেদ ডিপিডিসির টিম নিয়ে মাঠ পরিদর্শন করছেন বলে গ্রাহক সুত্রে জানা যায়। তার ট্রান্সমিটারের উপর সন্দেহ ও লোড বেশি হলে ট্রান্সমিটার মেপে লাইনটেনে নির্দিষ্ট স্থানে মিটার স্থাপন করছেন। এতে সাধারন গ্রাহক ও বিদ্যুৎ বিহিন গ্রাহকরা নির্বাহী প্রকৌশলি মোঃ গোলাম মোর্শেদকে কাছে পেয়ে নানান সমস্যর কথা তুলে ধরছেন।
ভুক্তভুগিদের তিনি অফিসে আসতে বলেন। এসকল গ্রাহকরা অফিসে এসে তাদের নতুন সংযোগসহ নানান সমস্যা সমাধান করছেন বলে জানিয়েছেন সাধারন গ্রাহকগণ। এদিকে গ্রাহক সেবার জন্য নারায়ণগঞ্জ সার্কেলের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলি মোঃ কামাল হোসেন গ্রাহক সেবার জন্য সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত গ্রাকগণের সাথে সাক্ষাৎ করে চলেছেন এবং গ্রাহক সেবায় তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহন করছেন।
ও অভিযোগের ভিক্তিতে তিনি মাঠ পর্যায়ে গ্রাহক সেবা দিয়ে আসছেন। গ্রাহকের মতে নারায়ণগঞ্জ সার্কেলের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলি মোঃ কামাল হোসেনের মতো অফিসার এভাবে কাজ করলে ভবিষ্যতে ডিপিডিসি আরো লাভজনক প্রতিষ্ঠান ও গ্রাহক সেবায় সুনাম অর্জন করবে বলে মনে করেন সাধারন নাগরিকগণ।