মাধবপুরে প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা যীশু দাস এর দূর্নীতির বিচার চেয়েছেন এলাকাবাসী

0

প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ জেলা সংবাদদাতা: হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানাব মঈনুল ইসলামের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়েরের প্রায় দু মাস হয়ে গেল এখনো বিচার পায়নি খামারি দুলাল মিয়া। গত ১৭ -৭ -২০২২ ইং তারিখে এ উপজেলার উপ সহকারী প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা যীশু দাস এর বিরুদ্ধে ( পি পি আই) ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে ছাগল মরার ক্ষতি পুরন ও শাস্তির দাবি করে একটি লিখত অভিযোগ দায়ের করেন এ উপজেলার ২ নং চৌমুহনী ইউনিয়নের রাজ নগর গ্রামের মোঃ দুলাল মিয়া।

দরখাস্ত সুত্রে জানাযায় ৩৪ টি ছাগল দিয়ে একটি খামার স্তাপন করেন দুলাল মিয়া (যার অনোমানিক মুল্য ৩ লক্ষ্য টাকা। তার খামারের ছাগল গুলো কে স্বাস্থ্য সবল রাখতে ও বিভিন্ন রকমের রোগ বালাই থেকে সুস্থ রাখতে যোগাযোগ করেন উপসহকারী প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা যীশু দাস এর সাথে। এবং তিনি খামারে এসে পি পি আর ১ ম ডোজ ভ্যাকসিন প্রয়োগ করেন। ভ্যাকসিন প্রয়োগে সব গুলো ছাগলের পাতলা পায়খানা আরম্ভ হয় এবং ৮ টি ছাগল মারা যায়।

এ খবর টি যীশু দাস কে জানালে তিনি এসে ২ য় বার বাকি ২৬ টি ছাগল কে পুনরায় ভ্যাকসিন প্রয়োগ করেন এবং ২ য় বার ভ্যাকসিন প্রয়োগে আরও ২২ টি ছাগল মারা যায়। এবং ৪ টি ছাগল মুমূর্ষু অবস্থায়।খোজ নিয়ে জানযায়, প্রবাস জীবন কাটিয়ে বাংলাদেশে এসে ১০০ শতক ভুমির মধ্যে ৩ লক্ষ্য টাকা খরচ করে ৩৪ টি ছাগল দিয়ে একটি খামার করেন দুলাল মিয়া।খামারের মালিক দুলাল মিয়া বলেন রাতের অন্ধকারে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করেন যীশু দাস।ভ্যাকসিন প্রয়োগে করে ২ হাজার টাকা নেন যীশু দাস ও ৭৪ টি ছাগলের লিষ্ট করেন।

এ বিষয়ে এলাকাবাসী ও স্হানীয় জন প্রতিনিধি গনের কাছ থেকে জানাযায় সুস্থ সবল ছাগল কে ভ্যাকসিন প্রয়োগের ফলেই দুলালের খামারের ছাগল গুলো মরতে শুরু করে। দুলাল মিয়া ও এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানাব মঈনুল ইসলামের কাছে সু বিচারের আশায় প্রহর গুনচেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here