প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ নিজস্ব প্রতিনিধি: জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী একেএম শামীম ওসমানের পক্ষে নৌকার ভোট চেয়ে বিশাল কাশিপুর ২ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য এমদাদুল হক খোকার নেতৃত্বে বিশাল শোডাউন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (০১ ডিসেম্বর) বিকালে ফতুল্লা থানাধীন কাশীপুর এলাকায় এ শোডাউন অনুষ্ঠিত হয়।
এদিন কাশীপুরের বিভিন্ন এলাকায় ইমদাদুল হক খোকার নেতৃত্বে নেতাকর্মী সমর্থকরা বিভিন্ন রং বেরংয়ের ব্যানার ফ্যাস্টুন নিয়ে শামীম ওসমান ও নৌকার পক্ষে শ্লোগান দেন। এসময় তাদের এ শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে কাশীপুরের বিভিন্ন এলাকা। এর আগে মিছিলপূর্ব এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সাংসদ শামীম ওসমানের পক্ষে নৌকার ভোট চেয়ে ইমদাদুল হক খোকা বলেন, আমার নেতা জননেতা একেএম শামীম ওসমান শুধু নারায়ণগঞ্জেরই নয়, তিনি গোটা দেশেই তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। আমি মনে করি, তিনি আমাদের নারায়ণগঞ্জের অহংকার।
তিনি এমপি হওয়ার পর তার এলাকা তথা নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, এখনও হচ্ছে। তিনি থাকলে উন্নয়ন হবেই। তাই আমরা তাকে হারাতে চাই না, হারাতে দেবোও না। তাই আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জননেতা একেএম শামীম ওসমানকে আবারও বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে এমপি বানাবো, এটাই হোক আমাদের প্রতিজ্ঞা। মিছিল শেষেই কিশোর গ্যাং এর হামলার শিকার হন , কাশিপুর ২ নং ওয়াড ইউপি সদস্য ইমদাদুল হক খোকা ও তার ছেলে ইমরান হোসেন তার সহযোগী স্বপন মিয়া।
মোঃ স্বপন পিতা মৃত আনোয়ার হোসেন কাশিপুর হাজীপাড়া থানা ফতুল্লা জেলা নারায়ণগঞ্জ থানায় হাজির হইয়া বিবাদী, ১। ফাহিম (২২) পিতা ফরিদ মাস্টার,২ আব্দুল্লাহ (২৩) পিতা মাসুদ, উভয় সাং কাশিপুর সম্রাট হল, ৩। আদর (২৪) পিতা জুলহাস, ৪। আবির (২৫) পিতা অজ্ঞাত, ৫। আলামিন ওরফে ছিড়াফাড়া (২৬) পিতা অজ্ঞতা, ৬। হৃদয় (২১) পিতা অজ্ঞতা, উভয় সাং কাশিপুর ঢালী বাড়ি ৭। হিরন (২৭) পিতা রুহুল সাং কাশিপুর দেওয়ান বাড়ী, অজ্ঞাত আরো ২০-২৫ জনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেন ফতুল্লা মডেল থানায় স্বপন মিয়া, অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, কাশিপুর ২ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্যর সহযোগী হিসেবে কাজ করেন স্বপন মিয়া, ১/১২/২৩/ তারিখ আনুমানিক বিকেল ৫ টার সময়, স্বপন মিয়া ও কাশিপুর ২ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্যর ছেলে ইমরান হোসেনের ওপর সন্ত্রাসী হামলা চলায় কিশোর গ্যাং, ১নং বিবাদীর হাতে থাকা ধারালো চাপাতি হত্যার উদ্দেশ্যে, ইমরান হোসেনের মাথায় কোপ দিলে, ইমরান হোসেনকে রক্ষা করার জন্য এগিয়ে আসেন স্বপন মিয়া সে কোব গিয়ে লাগে স্বপন মিয়ার বাম হাতে, সঙ্গে সঙ্গে মাটিতে লুঠিয়ে পড়ে স্বপন মিয়া, হইচই শুনে ২ নং ইউপি সদস্য এমদাদুল হক খোকা এগিয়ে আসলে, তার ওপরে হামলা করে কিশোর গ্যাং, এ সময় সন্ত্রাসীরা ইমরানের কাছ থেকে ৬১ হাজার টাকা ও তার মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেন,সময় স্থানীয়দের দাওয়া খেয়ে দৌড়ে পালানোর সময় হুমকি দিয়ে যায় এ নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে জানে মেরে ফেলবো,
