প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ ২৫ জনের দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সোমবার (২০ নভেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেকের পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা,অনাদায়ে আরও একমাস করে কারাদণ্ড দেন আদালত।
মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন-বিএনপির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, স্বেচ্ছাসেবক দলের সেক্রেটারি রাজিব আহসান, ছাত্রদলের সাবেক সেক্রেটারি আকরামুল হাসান মিন্টু, হাবিবুর রশিদ হাবিব ও যুবদল দক্ষিণের সভাপতি এনামুল হক এনাম। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকারসহ ১২ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় হয়ে ফেনী যাওয়ার কথা ছিল।
তিনি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গেলে আসামিরা পুলিশের কাজে বাধা দেন। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার এসআই আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন। ২০১৯ সালের ৬ আগস্ট বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলসহ ৪০ জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরবর্তীতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় বিভিন্ন সময় পাঁচজন সাক্ষ্য দেন।
মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন-বিএনপির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, স্বেচ্ছাসেবক দলের সেক্রেটারি রাজিব আহসান, ছাত্রদলের সাবেক সেক্রেটারি আকরামুল হাসান মিন্টু, হাবিবুর রশিদ হাবিব ও যুবদল দক্ষিণের সভাপতি এনামুল হক এনাম।
এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকারসহ ১২ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় হয়ে ফেনী যাওয়ার কথা ছিল। তিনি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গেলে আসামিরা পুলিশের কাজে বাধা দেন।
পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার এসআই আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন। ২০১৯ সালের ৬ আগস্ট বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলসহ ৪০ জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরবর্তীতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় বিভিন্ন সময় পাঁচজন সাক্ষ্য দেন।