প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ নারায়নগঞ্জের বন্দর এর আমিন এলাকার কবির হোসেনের বাড়ির ভাড়াটিয়া নজরুল ইসলাম একটি অভিযোগ করছিল জেলা পুলিশ সুপার বরাবর ডিবি শফিউল আলম সাফি এর বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগ এ উল্লেখ্য আছে নজরুল ইসলাম বাসায় ছিল না।তিনি গ্রামের বাড়ীতে ছিলেন। তিনি বলেন ১০ তারিখে গ্রামে যাই।
১১ তারিখ রাত ৩ টায় (ডিবি) সাফি এর টিম বাড়ী তল্লাসি চালাতে সেখানে যায়।তাদের সংঙ্গে নাকি সকল ভারাটিয়া এবং বাড়ীওয়ালা নিয়ে সকল বাসা তল্লাশি চালায়।ডিবি টিম বলে নজরুল ইসলাম এর বাসায় নাকি তালা ছিল না। তাহলে পুরো এক দিন তালা খোলা অবস্থায় কাহারো চোখে পড়েনি? বাড়িওয়ালা কেন নজরুল কে ফোন দিলনা।
তাহলে বাড়ীওয়ালা কি ডিবি এর সাথে কোন সম্পৃক্ততা আছে? বাড়ীতে বা ঘরে কেহ না থাকলে তালা ভেংঙ্গে সেই ঘর তল্লাশি করা যায় কিনা? যদিও রাতেই বাড়ীওয়ালা র রাতেই নজরুল ইসলাম কে ফোন দিবার কথা থাকলেও পরের দিন ও ফোন দেয় নি কেন? ডিবি এর সাথে তল্লাশি বা কোন আসামী ধরতে মহিলা পুলিশ থাকাটা স্বাভাবিক।
তবে রাত তিন টায় একটা টিমের সাথে একজন মহিলা পুলিশ থাকাটা কি স্বাভাবিক? মহিলা পুলিশ আসামি ধরতে গেলে রাত তিন টায় বোরখা পড়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক কি না? এছাড়া ও নানাবিধ প্রশ্ন এলাকার জনগনের মুখেমুখে। এলাকাবাসী বলে নজরুল ইসলাম একজন ভাল লোক।তিনি বেকারী এবং বিকাশ এর ব্যবসা করেন।তিনি আর্থীক ভাবে স্বাবলম্বি। এই কারনে ই কি তার ঘর ভেংঙ্গে টাকা পয়সা নিবার ধান্দা? এসব প্রশ্নের সয়লাভ এই এলাকায় বিরাজমান লোকের মুখে।
ডিবি এর ওসি আমিনুল ইসলাম কে এসব বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন তার টিম এর সাথে সম্পৃক্ত ডিবি সফিউল ইসলাম সাফি।তিনি অবগত আছেন রাত তিন টায় বোরখা পড়া মহিলা পুলিশ নিয়ে নজরুল ইসলাম এর বাড়ীতে যায়।এবং বাড়ী তলাশী চালায়। তাকে তালাবন্দ ঘরে তালা ভেংঙ্গে তল্লাশি চালাবার নিয়মের কথা জানতে চাইলে সাংবাদিক কে হুমকি স্বরুপ বলে আপনি তো সেই পক্ষের কথা বলছেন।
পুলিশ বোরখা পড়ে রাত তিন টায় ডিউটি করার কতা বললে রাগ করে ফোন কেটে দেয়। এই আচরন মোটেই সৌহার্দ্য পুর্ন নয়।সাংবাদিক যদি তাদের কাছে কিছু জানতে চায় তাহা সঠীক ভাবে বলা উচিৎ।কিন্তু তিনি উল্টো রাগ করে ফোন কেটে দেয়।