প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃনিজস্ব সংবাদদাতা” বন্দর মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি – বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনে ভোটের মাধ্যমে সভাপতি হিসাবে জয়ী হয়েছেন মোঃ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত জনি জয়ী হয়েছেন। শনিবার ( ৩১ ডিসেম্বর ) বিকেলে দক্ষিণ মুছাপুর আম বাগান সংলগ্ন মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজনে ত্রি – বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই।
এ সময়ে মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোঃ মুজিবুর রহমান এর সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড আবু হাসনাত মোঃ শহীদ বাদল, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম এ রশিদ, সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মোঃ শহিদুল্লাহ মাষ্টার, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আলহাজ্ব আঃ কাদির ( ডিলার), মুছাপুর আওয়ামী লীগের সদস্য আলহাজ্ব রিয়াজুল হক, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমির হোসেন সহ প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে আমি ৫টি আসনে নৌকা চেয়েছিলাম।
কিন্তু গতনির্বাচনে কৌশলগত কারনে হয়তো নেত্রী ২ টি আসনে লাঙ্গল দিয়েছিলেন। এবার আমি নেত্রীকে জানাবো যেনো নারায়ণগঞ্জের ৫ টি আসনেই নেত্রী নৌকার প্রার্থী দেন। আমরা গ্রান্টার হবো, ৫টি আসনের নৌকা জিতবে। আর লাঙ্গলের বোঝা বইতে চাই না। সংগঠন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, লাঙ্গলের কোন ভোট নেই, নৌকার ভোটই লাঙ্গলের পক্ষে দেয়। প্রধান বক্তার বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আবু হাসনাত শহীদ মো. বাদল বলেন, নৌকার উন্নয়নে দেশ এগিয়ে গেছে।
বন্দরে আর লাঙ্গল চাই না, আমরা নৌকা চাই। অনেকে বলে দেশ নাকি শ্রীলংকা হয়ে গেছে, আরে আপনারা মেট্রোরেল দেখেন না। মেট্রোরেল উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী দেশকে আরও ১০০ বছর এগিয়ে নিয়ে গেছে। বিএনপিতে উদ্দেশ্যে করে বলেন, নির্বাচনে আসেন। ২০১৪ সালে ট্রেন মিস করেছেন ২০১৮ সালেও একই অবস্থা। যদি নির্বাচনে জিতেন, অভিনন্দন জানাবো কিন্তু আমরা জিতলে আমাদের অভিনন্দন জানাতে হবে। বিএনপি জামাত নির্বাচনে আসতে ভয় পায় কারন তারা তো জ্বালাও পোড়াও রাজনীতিতে বিশ্বাসী।