প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ ধর্ষণ ও বিচারহীনতার বিরুদ্ধে ৯ দফা দাবিতে বাম সংগঠনগুলোর আয়োজনে লং মার্চ শেষ হয়েছে নোয়াখালীতে। শুক্রবার ঢাকা থেকে লং মার্চটি শুরু হয়। শনিবার সন্ধ্যায় নোয়াখালীতে এক সমাবেশের মাধ্যমে এর সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
ঢাকা-নোয়াখালী লংমার্চের সমাপনী সমাবেশে বক্তারা বলেন এ সরকার ধর্ষকদের লালন করে যাচ্ছে। যারা ধর্ষকদের লালন-পালন করছে তাদের বিচার চাই। ফেনীতে আমাদের শান্তিপূর্ণ লংমার্চে পুলিশ ও সরকারের দলীয় সন্ত্রাসীরা হামলা করেছে। আমাদের কত আর মারবেন? এ দেশের তরুণরা লড়াই করে যাবে। আমাদের আন্দোলন চলবে।
সমাবেশ থেকে নেতৃবৃন্দ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে ১৯ অক্টোবর সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও ২১ অক্টোবর সারা দেশে রাজপথ অবরোধের ঘোষণা দেন। শনিবার বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে সমাপনী সমাবেশে তারা এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
সমাবেশের নোয়াখালীর সমন্বয়ক ও উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সভাপতি অ্যাডভোকেট মোল্লা হাবিবুর রসুল মামুনের সভাপতিত্বে ও চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নোয়াখালীর সাধারণ সম্পাদক রবিউল পলাশের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য লক্ষ্মী চক্রবর্তী, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক জামশেদ আনোয়ার তপন, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ইনচার্জ নিখিল দাস, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের সহকারী সাধারণ সম্পাদক হাবীব ইমন, বাংলাদেশ নারী মুক্তির সংগঠক সীমা দত্ত, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেহেদী হাসান নোবেল, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট একাংশের সভাপতি মাসুদ রানা, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট একাংশের সভাপতি আল কাদরী জয়, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সংগঠক গোলাম মোস্তফা।