প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার অংশে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য প্রায় ৪০০ চাকমা সম্প্রদায়ের মানুষ অপেক্ষায় রয়েছেন। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন,আমি দুটি ঘটনা সম্পর্কে শুনেছি।
একটা অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে এবং আরেকটি এক রোহিঙ্গা পরিবারকে বিজিবি ফিরিয়ে দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত আমাদের যে পলিসি তাতে আমরা কাউকে অনুপ্রবেশ করতে দেব না। মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) মধ্যে চলমান সংঘর্ষে চরম দুর্ভোগে দিন পার করছেন ওখানকার মানুষ। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর উচিত তাদেরকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা। তিনি এ ব্যাপারে ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর রেড ক্রসকে উদ্যোগী হওয়ার জন্য আহ্বান জানান।
এদিকে সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে টেকনাফের হোয়াইক্যং উলুবনিয়া পয়েন্টে রোহিঙ্গারা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেন। পরে তাদের পুশব্যাক করে বিজিবি। অনুপ্রবেশের চেষ্টাকারী মিয়ানমারের নাগরিকরা হলেন-মংডু জেলার ভৌগনী গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে মো. রহমত উল্লাহ (৩০), তার স্ত্রী সাজেদা (২৫), ছেলে হায়াতুন নূর (৫), জোনাইদ (৩) ও মেয়ে আমাতনুর (দেড় বছর)।