প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসার জন্য একটি কারনই যথেষ্ট তাহলো ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার ঘোষণা। ২৫ মার্চের ভয়াল রাতের পর যখন পুরো জাতি বিভ্রান্ত ঠিক তখনই তার ঘোষণা WE. REVOLT . সবার জন্য দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করে। একটি দেশের সেনাবাহিনীর একজন সদস্য ঐ দেশের বিরুদ্ধে এই ঘোষণা দেওয়ার জন্য কতটা সাহস আর দেশ প্রেম লাগে তা চিন্তা করলেই তার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসা চলে আসে।
এটা থেকে এটাও প্রমাণিত হয় যে এদেশের স্বাধীনতাকামি মানুষের সাথে তার সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ছিল এবং সেনাবাহিনীতে তাদের আস্থার ব্যক্তি ছিলেন জিয়াউর রহমান। আজ যারা অনেক বড় বড় কথা বলেন তাদের দলেরওতো অনেক মহারথী সেনাঅফিসার তখন ছিল তারা কেন ঐদিন এই ঘোষণাটি দিলেন না বা তাদেরই ভাষায় ঘোষণা পত্রটি পাট করলেন না ? জিয়াউর রহমান স্বাধীন দেশের স্বপ্ন দেখতেন বলেই নিজের এবং তার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার কথা ভাবেননি। শুধু দেশকে ভালবাসে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছেন, মুক্তি যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন। জিয়াউর রহমান ভারতে যাননি এদেশে থেকে যুদ্ধ করেছেন।
তিনি ছিলেন সাহসী বীর। True Patriot. তার মৃত্যুর পর এদেশের মানুষের কান্নাই বলে দেয় তার কতটা প্রয়োজন ছিল এদেশের জন্য। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান অমর হয়ে থাকবেন এদেশের মানুষের হৃদয়ে। যত চেষ্টাই করা হোক তার নাম এদেশের ইতিহাস থেকে, এদেশের লাখ মানুষের হৃদয় থেকে মুছে ফেলা যাবে না। ভালবাসা ও শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি আজ।।