প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ স্টাফ রিপোর্টার রূপগঞ্জে আইনজীবীর চেম্বারে সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় রূপগঞ্জ থানায় মামলা ায়ের করেছে ভুক্তভুগী আইনজীবী। এরইমধ্যে, এ ঘটনায় আালতে করার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছে ভুক্তভুগী এডভোকেট আমল।
মামলা সূত্রে জানা যায়, আসামিগণ দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাদীর মালিকানাধীন হাসান মার্কেট এর পিছনে ও বায়তুল হাসান জামে মসজিদের সামনে ভ‚মিতে বেআইনি আইনি অনধিকার প্রবেশ করে জোরপূর্বক মার্কেট খলের পাঁয়তারা করাকালীন সময় বাীর স্ত্রী ৯৯৯ তে ফোন করলে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে সামনে বাদিসহ তাহার বড় ভাই স্ত্রীদের মারধর করে গুরুতর যখন করে।
এসময় বাদি প্রাণ বাঁচাইতে ঘটনাস্থলে পাশে থাকা বায়তুল হাসান জামে মসজিদের ভিতরে আশ্রয় নেয়। পরবর্তীতে আসামি গং দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বাদিসহ জখমীদের ঘেরাও করলে বাদি ৯৯৯ এ ফোন করিয়া পুলিশের সহায়তা উদ্ধার হইয়া রূপগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা গ্রহণ করেন বলে মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে আসামিগণ মামলার রুজুর বিষয়টি জানতে পারে ইংরেজি ১৫ ৭ ২০২৩ তারিখ ুপুর আনুমান সময় আসামিগণ বাীর মালিকানাধীন হাসান মার্কেটে থাকা বাদিসহ তাহার ভাতিজা এডভোকেট আমিনুল হক এর চেম্বারের সামনে আসিয়া সাইনবোর্ড তুলে ফেলে দেয় এবং চেম্বারের শার্টের গুলি করিয়া বাদীকে ফোন করার হুমকি প্রদান করে।
তদন্তকালে উক্ত আসামিদের অত্র মামলায় ঘটনার সাথে জড়িত থাকার স্বাক্ষর প্রমাণ পাওয়া যাইতেছে ন্তে আসামিরে সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য পাওয়া যায় কোন জীবিকা নাই বলিয়া তদন্তকালে জানা যায়। আসামিদেরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এরআগে, খুনের মামলা সহ অজ্ঞাত চাঁদাবাজ মামলার আসামী ভ‚মিদস্যু সাদ্দাম বাহিনীর ভয়ে জীবনের চরম নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছে রুপজঞ্জের এডঃ আলম খাঁন।
বিগত ০৯/০৬/২০২৩ইং তারিখে সাদ্দাম বাহিনীর সাদ্দাম আউয়াল কিবরিয়া, বাবু, সোহেল, মামুন, জসিম আজ্ঞাত নামা ১০/১২ সন্ত্রাসী কর্তৃক এডভোকেট আলম খানদের বাইতুল হাসান জামে মসজিদ এর সামনে হাসান মার্কেটের পিছনের স্বত্ব করনীয় জমি জোর পূর্বক খল করার জন্য বাউন্ডারী য়োল নির্মান করা শুরু করলে। এডভোকেট আলম সাহেবে ৯৯৯ এ কল দিয়ে থানা পুলিশ নিয়া তাদের বাঁধা প্রদান করিলে পুলিশের সামনেই সাদ্দাম বাহিনী দেশীয় অস্ত্র-সজ্জ নিয়া এডভোকেট আলম, খান সহ তাহার ভাই বোনেদের আক্রমন করে।
আলম সাহেরেবর উপর সাদ্দাম লোহার রড দিযঅ খুনের উদ্দেশ্যে মাথায় বাড়ী মারিলে আলম সাহেবের বড় ভাই আলম সাহেবকে বাঁচাতে গেলে বড় ভাই সোনা মিয়ার ডান হাতের মধ্য আঙ্গুলে লাগিযা আঙ্গুলের হাড় ভাঙ্গিয়া ফেলে এবং ছোট ভাই ীপু আগাইয়া আসলে তার মামার বুকে পিঠে, মুখ মন্ডলে ইট য়িা এবং হাতুরী দিযা সন্ত্রাসী মামুন ,সোহেল, আউয়াল, কিবরিয়া, বাবু, জসিম মরাত্মক ভাবে জখম করে এবং পায়ের গোড়ালীতে হাতুরী দিয়া বাড়ী মারিয়া মারাত্মক ঝকম করে।
পরে মহিরাল আগাইয়া আসলে মহিলাদের সামনেও সাদ্দাম বাহিনী আক্রম করে এবং আলম সাহেবের ভাগিনা রুবেল আগাইয়া আসলে তাকে ও সাদ্দাম বাহিনী অমানুষিক ভাবে মাইর পিট করে। পরবর্তীতে এডভোকেট আলম জীবন রক্ষার্থে দৌড়ে বাইতুল হাসান জামে মসজিদ এর ভিতরে দিযা আশ্রয় নেয়। পরবর্তীতে মসজিদ এর গেটেও তারা হাতুরী এবং রড দিয়া এলোপাথারী পিটাইয়া মারাক্ত ভাবে আহন করে।
এই ফাঁকে আলম সাহেব ভাই, ভাগিনা এবং ীপু জীবন রক্ষার্থে বাড়ীর ভিতর ডুকে গেলে সাদ্দাম বাহিনী শেীয় অস্ত্র নিয়া মহড়া দিতে থাকে তখন এডঃ আলম সাহেবের স্ত্রী আবার ৯৯৯ এ রিং দিয়া পুলিশের সহায়তা নারায়ণগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ গিয়ে প্রাথমিক চিকিসা গ্রহন করে, পরবর্তীতে উন্নতি চিকিৎসার জন্য অহত ব্যক্তিদের ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহন করে। এডঃ আলম সাহের বাড়ী থেকে বের হয়ে আসার পূর্বে খুনী সন্ত্রাসী সাদ্দাম আলম সাহেবেরকে খুন করার হুমকীী প্রদান করে।
বর্তমানে এডঃ আলম সাহেব ও তার আত্মীয়-স্বজন জীবনের চরম নিরাপত্তা হিনতায় ভুগছেন। উল্লেখ্য থাকে যে, সাদ্দম বাহিনীর নামে বিভিন্ন থানায় পূর্বেও খুন সহ একাধিক মামলার রহিয়াছে এবং বিভিন্ন জায়গায় জমি দখলের মামলাও রহিয়াছে। এর মধ্যে রয়েছে চাঁদাবাজী সহ আর অনেক মামলা, যাহার মধ্যে দেঃ মামলা নং-৪০৮/২০।
বিগত ০৯/০৬/২০২৩ইং তারিখে এডভোকেট আলম সাহেবর মালিকানাধীন সম্পত্তি যেটা মসজিদ সংলগ্ন যে জমি খল করেছে সেই জমিতে সাদ্দাম বাহিনীর নামে নিষেজ্ঞা আছে বিজ্ঞ আালত কর্তৃক। দেওয়ানী মামলা নং-১০২/২০, রূগঞ্জ সিঃ সহ জজ আদালতে। সাংবাদিকদের এডভোকেট আমল খান বলেন, এই হামলার কারিদের বিরুদ্ধে কোটে মামলা চলমান।