প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ মোঃ মাহফুজুর রহমান,গৌরীপুর(ময়মনসিংহ)প্রতনিধিঃ গৌরীপুররে শখে সাদী ৬০ শতাংশ জমতিে মুখিকচু (বারি মুখি কচু-১) আবাদ করছেনে। জমি প্রস্তুত, বীজ, সার, নিড়ানি ও সচে বাবদ প্রতি ১০ শতাংশ জমতিে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার টাকা হারে মোট প্রায় ৪৫ হাজার টাকা খরচ করছেনে। প্রতি ১০ শতাংশে তার মুখি কচুর ফলন হয়ছেে আনুমানকি ৩০ মণ।
এই হসিবেে তনিি পাইকারী বক্রিয় করলওে তার লাভ হবে প্রায় ৩ লাখ টাকা। এই বাম্পার ফলনে খুশি হয়ছেনে শখে সাদ।গৌরীপুর উপজলোর কড়মুড়য়িা গ্রামরে কৃষক শখে সাদীর মতো অন্যান্য কৃষকরে জমতিে এবার মুখি কচুর ফলন অনকে ভালো হয়ছে।উপজলো কৃষি অফসিসূত্রে জানা গছে, এ মৌসুমে উপজলোর ১০টি ইউনয়িন ও ১টি পৌরসভায় ১৩০ হক্টের জমতিে এ মুখকিচুর চাষ করা হয়ছে।গত বছররে চয়েে প্রায় ২৮ হক্টের বশে জমতিে এ কন্দাল ফসলরে চাষ হয়ছে।অনুকুল আবহাওয়া ও রোগবালাইয়রে আক্রমন না হওয়ায় উপজলো বাম্পার ফলন হয়ছে।
খোঁজ নয়িে জানা গছে,যে সকল কৃষক জমতিে আগাম জাতরে মুখিকচু আবাদ করছেনে, তাঁরা গত এক মাস ধরইে জমি থকেে মুখকিচু উঠয়িে বাজারে বক্রিি করছনে। শুরুর দকিে পাইকারি বাজারে ২ হাজার টাকা মণ র্অথাৎ প্রতি কজেি ৫০ টাকা দরে মুখকিচু বক্রিি হচ্ছ। খুচরা এই মুখকিচু ৫৫-৬০ টাকা কজেি দরে বক্রিি করছ।আগাম জাতরে মুখিকচুর ভালো ফলন ও দামে কৃষকরে মুখে হাসি ফুটে উঠছে।কৃষক শখে সাদী বলনে, এ বছর আমি দুই বিঘা জমিতে মুখিকচুর চাষ করছে।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং তমেন কোন রোগবালাই না হওয়ায় প্রতি বঘিায় ৭৫-৮০ মণ মুখি উৎপাদন হয়ছে। বক্রিরি সময় বাজাররে দর না কমলে সব খরচ বাদ দয়িে আনুমানকি ৩ লাখ টাকা লাভ হব।স্থানীয় কৃষক আব্দুর রশদি তাঁর এক বঘিা জমতিে মুখরি আবাদ করছেনে। তাঁর প্রতি ১০ শতাংশ মুখকিচু উৎপাদতি হয়ছেে ২০ মণ কর।এতে পাইকারি ১ হাজার ৮শ টাকা করে বক্রিি করলওে খরচ বাদ দয়িে তার লাভ হবে আনুমানকি ১ লাখ টাকা।
উপজলো কৃষি সম্প্রসারণ র্কমর্কতা রাকিবুল হাসান বলনে, স্বল্প খরচ ও অল্প শ্রমে মুখিকচুর ভালো ফলনরে পাশাপাশি কয়কেগুণ বেশী দাম পাওয়ায় কৃষকরা দিন দিন এ সবজি চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছে।আমাদরে দেশে চাকুড়ি সাদা সোনা হাসিবে আখ্যায়তি করা হয়ে থাক।মুখকিচুর চাষ ব্যাপক লাভজনক হওয়ায় গৌরীপুররে কৃষকরা স্থানীয়ভাবে এটিকে সাদা সোনা হিসাবে আখ্যায়িত করেন।