প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভার দারুচ্ছুন্নাত ছলেহিয়া মফিজুল ইসলাম দ্বীনিয়া মাদ্রাসা এতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং পরিচালনা কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি বিশিষ্ট সমাজ সেবক পৌর বিএনপি নেতা মোঃ খোরশেদ আলম সরদারের আয়োজনে তার নিজস্ব উদ্যোগে অত্র মাদ্রসার এতিম ও লিল্লাহ বোডিংয়ের আবাসিক ছাত্র ও শিক্ষকদের মধ্যে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়।
এতিমখানা মাদরাসার দুইশতাধিক শিক্ষার্থীকে উন্নতমানের খাবার খাওয়ানো হয়। শনিবার ( ০২ নভেম্বর) বাদ যোহর উত্তর ছেংগারচর দারুচ্ছুন্নাত ছলেহিয়া মফিজুল ইসলাম দ্বীনিয়া মাদ্রাসার হেফজ শাখা রুমে মাদ্রাসা এতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং পরিচালনা কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি বিশিষ্ট সমাজ সেবক পৌর বিএনপি নেতা মোঃ খোরশেদ আলম সরদারের উদ্যোগে তার প্রয়াত বাবা-মার স্মরণে এ উপলক্ষে মিলাদ, দোয়া ও ছঅত্রদের জন্য বিশেষ খাবা খাওয়ানোর আয়োজন করা হয়।
মিলাদ মাহফির ও দোয়া পরিচালনা করেন, উত্তর ছেংগারচর দারুচ্ছুন্নাত ছলেহিয়া মফিজুল ইসলাম দ্বীনিয়া মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মাওলানা মোঃ নূরুল আমীন ও খোরশেদ আলম সরদারের বাড়ির জামে মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব হাফেজ মোঃ তাজুল ইসলাম। শেষে দারুচ্ছুন্নাত ছলেহিয়া মফিজুল ইসলাম দ্বীনিয়া মাদ্রাসা এতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং পরিচালনা কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি বিশিষ্ট সমাজ সেবক পৌর বিএনপি নেতা মোঃ খোরশেদ আলম সরদার নিজে দারুচ্ছুন্নাত ছলেহিয়া মফিজুল ইসলাম দ্বীনিয়া মাদ্রাসা এতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং ছাত্রদেরকে বেরে খাওয়ান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উত্তর ছেংগারচর দারুচ্ছুন্নাত ছলেহিয়া মফিজুল ইসলাম দ্বীনিয়া মাদ্রাসার হেফজ শাখা রুমে মাদ্রাসা এতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোঃ কামাল উদ্দিন, মাদ্রাসাার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি মোঃ আলী আরশাদ, বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহ মতলব উত্তর উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি আঃ মান্নান সরকার,কোষাধ্যক্ষ মোঃ মিজানুর রহমান দর্জি, বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহ ছেংগারচর পৌর শাখার সাধারণ সম্পাদক হাজ¦ী মোঃ বিল্লাল হোসেন সরকার প্রমূখ।
মাদ্রাসার নয় বছরের এক শিশু বলেন ইচ্ছে করলেই মাংস-পোলাও খেতে পারে না সে। বিশেষ খাবার খাওয়ার সামর্থ্য তাদের নেই। তাই তার মাদ্রসার সহ-সভাপতির উদ্যোগে উন্নতমানের খাবার পেয়ে সে বেশ উচ্ছসিত। ‘অনেকদিন পরে পোলাও বিরানী খেলাম। সাথে দই-মিষ্টি, কোমল পানীয়, ডিম । খাবারডা অনেক মজা হইছে। বন্ধুরা সবাই একসাথে খাতি (খেতে) পেরে ভালো লাগতেছে।’