প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ মোঃ মাহফুজুর রহমান,গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধিঃ প্রধানমুন্ত্রীর নির্দেশনা একটুকরো জায়গাও খালি রাখা যাবেনা। আমরা বলি শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর কিন্তু সেই মানুষের খাদ্য সংগ্রহ করতে ব্যাস্ত ময়মনসিংহের জেলার গৌরীপুর উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের মৃত আব্দুল হাইয়ের বড় ছেলে মতিউর রহমান(৪৫) পেশায় তিনি একজন শিক্ষক।
তিনি ঈশ্বরগঞ্জের উপজেলার রাজিবপুর আফতাব উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালের সহকারী শিক্ষক।তার দুইটি সন্তান তিনি এবং তার গিন্নি ঝুমা বেগম(৩৫) মিলে বাড়ির আঙ্গিনায় এক শতাংশ জমিতে ঢেরশ, চালকুমরা, লতা, চিচিংগা, পুরল,শিম,ডাটা,পেঁপে,পুইশাক সহ পনের জাতের শাক সবজি রয়েছে।
তিনি স্কুলের ফাকে এগুলো দেখা শুনা করেন বাকি সময় তার গিন্নি এগুলো দেখবাল করেন। ঝুমা বেগম বলেন এখন তরকারির জন্য মাষ্টার দিকে চেয়ে তাকতে হয়না।মতিউর রহমান বলেন প্রাথমিক অবস্থায় আমার সব মিলিয়ে ৩০০০ হাজার টাকা খরচ হয়।
কিন্তু এখন ছেলে মেয়ের ভিটামিনের ঘাটতির পাশাপাশি প্রতিমাসে ৩-৪ হাজার টাকা খরচ কম লাগে।মতিউর রহমানের চাচি হাদিমা খাতুন বলেন ঝুমার এনতে এ হে তরকারি নেয় আমিও নেই।এমন উদ্যোগ যদি সবাই নিত তাহলে ভিটামিনের ঘাটতির পাশাপাশি রাষ্ট্রউন্নয়নে সহায়তা হত।