প্রেসনিউজ২৪ডটকমঃ নিজস্ব সংবাদদাতা: জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা
এলাকাজুড়ে নতুন করে উত্তেজনা ও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। স্থানীয় নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১৩ নভেম্বর তারা নাশকতা করার পরিকল্পনা করবে এবং আগামি নির্বাচনকে ব্যাহত করার উদ্দেশ্যে আওয়ামীলীগের চক্র সরাসরি মাঠে নামার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। তাদের টার্গেট নির্বাচনী পরিবেশকে উত্তপ্ত করা,ভোটারদেরকে বিভ্রান্ত করা এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে ভোটগ্রহণের স্বাভাবিক ধারাকে বাধাগ্রস্ত করা।
সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিরা এ পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক উপদল ও সমর্থকরা এলাকায় সুগঠিত আকারে তৎপর রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, বিভিন্ন জায়গায় গোপন বৈঠক, সমন্বয় কার্যক্রম এবং আওয়ামীলীগ গোষ্ঠীগুলোর প্রবল উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। এলাকায় থাকা সাধারণ মানুষের সাথে কথা বললে জানা যায় পরিস্থিতি নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। বহু মানুষ আশঙ্কা করছে, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পরিবেশ আরও উত্তপ্ত হতে পারে।
কিছু মানুষ ইতোমধ্যে পরিবারের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছে এবং এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানোর দাবি করেছে। স্থানীয় সূত্র ও কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা অনুযায়ী, তাদের প্রস্তুতিতে রয়েছে: কেন্দ্রীয়/বহিরাগত সমন্বয়, বিশেষ ব্যক্তিদের দায়িত্ববন্টন, কিছু কুখ্যাত নেতাদের মোতায়েন এবং বহিরাষ্ট্রীয় বা অনৈতিক উৎস থেকে সংগৃহীত তহবিল।
এলাকাবাসী আশঙ্কা করছে আওয়ামী লীগের কুখ্যাত সন্ত্রাসী নাশকতার প্রস্তুতি নিয়েছে এদের ভিতরে হলে শামিম ওসমানের চেলাচামুন্ডা ফরিদ আহাম্মেদ লিটন, মাছুম ওরফে ‘বন্দুক মাছুম, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ইমরান হাসান শুভ, আরফান বাবু, জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সামিউল
সিনহা, ফতুল্লা থানা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক পাপন সরকার এবং জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শরীফ হোসেন শামীম,যুবলীগের জুয়েল, সন্ত্রাস মির হোসেন মিরু, ফতুল্লা থানার সভাপতি মির সোহেল সহ আরও অনেকেই পরিকল্পনা করেছে যেভাবে হোক তাদের নাশকতা করে দেশেরপরিস্তিতি অস্বাভাবিক করা আর এই নাশকতা করার জন্য দেশের বাহিরের থেকে কালো টাকা ঢালছে আওয়ামীলীগের নেতারা।
অতীতের প্রতিবেদন ও ঘটনার আলোকে স্থানীয়দের উদ্বেগ আরও তীব্র। স্থানীয়রা জানায়, পরিস্থিতি এমনভাবে সংগঠিত করা হয়েছে যে, যতপ্রকার নাশকতা আছে যেগুলো করলে জীবন নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়বে সেসব কার্যক্রমও সংঘটিত করা হবে বলে একটি কথোপকথন গোপনভাবে ধরা পড়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। ট্রেনে আগুন,বাসে আগুন, রাস্তাঘাটে হরতাল অবরোধ, গুম খুনের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে এবং যদি তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হয় তাহলে সাধারণ জনগণের কি হবে কোথায় যাবে সরকারের কাছে প্রশ্ন তুলে ধরনের সাধারণ জনগণ।





